Friday 29th March 2024
Friday 29th March 2024

Notice: Undefined index: top-menu-onoff-sm in /home/hongkarc/rudrabarta.net/wp-content/themes/newsuncode/lib/part/top-part.php on line 67

শরীয়তপুরে পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক ও উপমন্ত্রী এনামুল হক শামীম ভাঙ্গণ কবলিত এলাকা পরিদর্শণ করেন

শরীয়তপুরে পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক ও উপমন্ত্রী এনামুল হক শামীম ভাঙ্গণ কবলিত এলাকা পরিদর্শণ করেন

শরীয়তপুর নড়িয়া কেদারপুর সাধুর বাজার ভাংগন এলাকা ২৯ সেপ্টেম্বর রবিবার সকালে পানি সম্পদ মন্ত্রনালয়ের প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক ও উপমন্ত্রী এনামুল হক শামীম পরিদর্শণ করে ভাঙ্গণ কবলিতদের খোঁজ খবর নেন।
প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক বলেন, আমরা সব সময় নদী ভাঙ্গণ কবলিত মানুষের কাছে থেকে কাজ করছি। এটা হচ্ছে একটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ। যা ভেঙ্গে গেছে তাতো পাবো না। তবে আর যেন না ভাঙ্গে সে দিকে লক্ষ্য রেখে কাজ করা হবে। যাদের যাদের ঘরবাড়ি নদীতে বিলীন হয়েছে তাদেরকে সব ধরনের সাহায্য সহযোগিতা করা হচ্ছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণেই পূনরায় পদ্মানদীর ভাঙ্গন সৃষ্টি হয়েছে। পদ্মানদী ভাঙ্গণে ক্ষতিগ্রস্থ নড়িয়া এলাকা পরিদর্শণকালে তিনি এ কথা বলেন। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, এ বিষয়ে কাজের কোন ত্রুটি ছিল না। পদ্মা ভাঙ্গনের জন্য যেখানে ২৮ লাখ জিওব্যাগ ফেলানোর কথা ছিল, সেখানে ৩৩ লাখ জিওব্যাগ আমরা ভাঙ্গনরোধে ব্যয় করেছি। পদ্মা ভাঙ্গনরোধে ১১’শ কোটি টাকা প্রকল্প ব্যয় ধরা আছে। তিন বছর মেয়াদী এ প্রকল্পের কাজ চলবে। সবেমাত্র ১ বছর শেষ হয়েছে। পদ্মা ভাঙ্গনরোধে যা কিছু প্রয়োজন, তা আমরা সঠিকভাবেই তদারকির মাধ্যমে করার চেষ্টা চালিয়ে যাব। আমাদের চেষ্টার কোন ত্রুটি থাকবে না। যে সকল পরিবার ক্ষতিগ্রস্থের তালিকায় পড়েছে, তাদের সহযোগিতা করা হবে এবং আর যেন কোন পরিবার ক্ষতিগ্রস্থ না হয়, সেজন্য আমাদের কাজ অব্যাহত আছে।
উপমন্ত্রী একেএম এনামুল হক শামীম বলেন, আমি ভাঙ্গণ কবলিত মানুষের পাশে থেকে যে কোন সাহায্য সহযোগিতা করছি। তাদের প্রতিদিন খাবারের সু-ব্যবস্থা করছি, ঘর অন্যত্র সরানোর জন্য দশ হাজার টাকা দিয়েছি।
ভাঙ্গন পরিদর্শণকালে আরও উপস্থিত ছিলেন, পানি উন্নয়ন বোর্ডের মহাপরিচালক মোঃ মাহফুজুর রহমান, শরীয়তপুর জেলা প্রশাসক কাজী আবু তাহের ও নৌপরিবহন কর্মকর্তা ক্যাপ্টেন আল ফারুক।
এছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (নড়িয়া সার্কেল) কামরুল ইসলাম, নড়িয়া উপজেলা চেয়ারম্যান এ কে এম ইসমাইল হক, নড়িয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার জয়ন্তী রুপা রায় ও নড়িয়া থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ হাফিজসহ প্রমূখ নেতৃবৃন্দ, বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণ।