শরীয়তপুরে ৯ ফেব্রুয়ারি শনিবার সকাল সাড়ে ১০টায় জেলা জজ ও দায়রা জজ ভবনে পুলিশ ম্যাজিস্ট্রেসী কনফারেন্স-২০১৯ইং এর মাসিক সভা অনুষ্ঠিত হয়।
চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো: শরিফুল ইসলামের সভাপতিত্বে পুলিশ ম্যজিস্ট্রেসী কনফারেন্স মাসিক সভায় ‘গেস্ট অব অনার’ হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, শরীয়তপুর জেলা ও দায়রা জজ প্রশান্ত কুমার বিশ্বাস।
ম্যাজিস্ট্রেট আব্দুল্লাহ আল মামুনের ব্যবস্থাপনায় পুলিশ ম্যাজিস্ট্রেসী কনফারেন্সের মাসিক সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন, সহকারী জজ (ডামুড্যা) ইফতি হাসান, সহকারী পুলিশ সুপার (অপরাধ) আল মামুন সিকদার, সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সামছুল আলম, সহকারী পুলিশ সুপার (নড়িয়া সার্কেল) কামরুল হাসান, জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট হেদায়েত উল্লাহ, শরীয়তপুর আইনজীবী সমিতির সভাপতি এ্যাড. আবু সাঈদ, সিনিয়র সহ-সভাপতি এ্যাড. তাজুল ইসলাম, গোসাইরহাট থানা ওসি সেলিম রেজা, জাজিরা থানা ওসি বেলায়েত হোসেন, আইনজীবী সমিতির সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক এ্যাড. মুরাদ হোসেন মুন্সী, সমাজসেবা কর্মকর্তা তানজির তারেক, পালং থানার ওসি প্রতিনিধি ওসি তদন্ত আশরাফুল ইসলাম, সিভিল সার্জন প্রতিনিধি মো: মাহবুর রহমানসহ অন্যান্য কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণ।
পুলিশ ম্যাজিস্ট্রেসী কনফারেন্স অনুষ্ঠানে প্রশাসনিক, আইন ও বিচারবিভাগের বিভিন্ন ত্রুটি উদঘাটন ও ত্রুটিমোচন কিভাবে হতে পারে? সে বিষয়ে আলোচনা করা হয়। এ সময় যার যার দপ্তর থেকে কর্মকর্তাগণ কিভাবে তাদের কর্ম সম্পাদন করতে পারেন এবং করবেন তা এ আলোচনায় উঠে আসে।
এ সময় গেষ্ট অব অনার হিসেবে বক্তব্য রাখতে গিয়ে শরীয়তপুর জেলা ও দায়রা জজ প্রশান্ত কুমার বিশ্বাস উল্লেখ করেন যে, প্রশাসন, আইন ও বিচারবিভাগ কেউ কারো থেকে আলাদা নয়; এরা একে অপরের পরিপূরক। একটি ছাড়া অন্যটি চিন্তা করা অর্থহীন। এজন্য আমরা যারা দায়িত্বশীল আছি, আমাদের সঠিক জিনিস সুষ্ঠু তদন্ত, সঠিকভাবে উপস্থাপন ও লিপিবদ্ধের মাধ্যমে যার যার দপ্তরে জমা দিতে পারলে সত্যিকারের বিচার আমরা উপহার দিতে পারবো।