বুধবার, ৪ঠা অক্টোবর, ২০২৩ ইং, ১৯শে আশ্বিন, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ, ১৮ই রবিউল-আউয়াল, ১৪৪৫ হিজরী
বুধবার, ৪ঠা অক্টোবর, ২০২৩ ইং

বঙ্গবন্ধু কেবল জাতীয়তাবাদী নেতাই ছিলেন না, তিনি ছিলেন বিশ্ব নেতা: বিচারক শেখ মফিজুর রহমান

বঙ্গবন্ধু কেবল জাতীয়তাবাদী নেতাই ছিলেন না, তিনি ছিলেন বিশ্ব নেতা: বিচারক শেখ মফিজুর রহমান

স্বাধীনতার মহান স্থপতি, হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৮ তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে শরীয়তপুর বিচার বিভাগের উদ্যোগে সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ শেখ মফিজুর রহমানের সভাপতিত্বে “শোকসভা ও দোয়া মাহফিল” এর আয়োজন করা হয়।

উক্ত অনুষ্ঠানের শুরুতেই মাননীয় সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ এর নেতৃত্বে জাতির পিতার অম্লান স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করে শরীয়তপুর বিচার বিভাগের পক্ষ থেকে আদালত প্রাঙ্গনে অবস্থিত বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।

উক্ত অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শরীয়তপুর জেলার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিজ্ঞ বিচারক জনাব স্বপন কুমার সরকার, বিজ্ঞ চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ সালেহুজ্জামান, বিজ্ঞ অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ শেখ তারিক এজাজ মহোদয়, যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ আফরোজা বেগম, ল্যান্ড সার্ভে ট্রাইবুনালের বিজ্ঞ বিচারক মোঃ ইলিয়াস রহমান, বিজ্ঞ অতিরিক্ত চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট চাঁদনী রূপম সহ শরীয়তপুর জেলায় কর্মরত বিভিন্ন স্তরের বিচারক বৃন্দ।

উক্ত অনুষ্ঠানে শরীয়তপুর জেলা আইন সমিতির পক্ষ হতে উপস্থিত ছিলেন জেলা আইনজীবী সমিতির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মুহা: কামরুল হাসান, সাধারণ সম্পাদক মোঃ তাজুল ইসলাম, পিপি মির্জা মো:হযরত আলী, জিপি মোঃ আলমগীর মুন্সী সহ অন্যান্য আইনজীবী বৃন্দ।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি বৃন্দ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কর্ম ও জীবনের ওপর বিশদ আলোচনা ও বঙ্গবন্ধু সহ ১৫ আগস্টে শাহাদাত বরণ কারী আত্মীয়-স্বজন ও পরিবার বর্গের আত্মার মাগফেরাত কামনা করা হয়। অনুষ্ঠানের সভাপতির বক্তব্যে মাননীয় সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ মহোদয় বিচার বিভাগের সকলকে জাতির পিতার ত্যাগ ও আদর্শের আলোকে সোনার বাংলাদেশ গড়ার কাজে আত্ম নিয়োগের উদাত্ত আহ্বান জানান। তিনি তার বক্তব্যে আরো বলেন, বঙ্গবন্ধু কেবল জাতীয়তাবাদী নেতাই ছিলেন না, তিনি ছিলেন বিশ্ব নেতা

অনুষ্ঠানের শেষ পর্বে জাতির পিতা সহ ১৫ আগস্টে শাহাদাত বরণ কারী আত্মীয়-স্বজন ও পরিবার বর্গের আত্মার শান্তি ও মাগফিরাত কামনা করে দোয়া ও মোনাজাত করা হয়। এছাড়াও শোক দিবসের অন্যান্য কার্যক্রমের অংশ হিসেবে একটি স্থানীয় এতিমখানায় অনাথ শিশুদের মাঝে উন্নত মানের খাবার পরিবেশন করা হয়।

#


error: Content is protected !!