Tuesday 1st July 2025
Tuesday 1st July 2025

সাবেক ছাত্রনেতা হেমায়েতের বাবার জানাজায় ইকবাল হোসেন অপু এমপি

সাবেক ছাত্রনেতা হেমায়েতের বাবার জানাজায় ইকবাল হোসেন অপু এমপি

বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা এবং অতীশ দিপঙ্কর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচালক নড়িয়ার কৃতি সন্তান সৈয়দ মোহাম্মদ হেমায়েত হোসেনের পিতা (অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক) হাজী আব্দুল মালেক ইন্তেকাল করেছেন (ইন্নালিল্লাহি….রাজিউন)। শনিবার (৩১ আগষ্ট) সকাল সাড়ে ৭টার দিকে ঢাকার ধানমন্ডি আনোয়ার খান মর্ডান হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। মৃত্যুকালে হাজী আব্দুল মালেকের বয়স হয়েছিলো ৮৫ বছর। তিনি দীর্ঘদিন যাবত হৃদরোগ সহ বার্ধক্যজনিত রোগে ভুগছিলেন। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, ছয় ছেলে ও দুই মেয়ে সহ অসংখ্য আত্মীয়-স্বজন, বন্ধুবান্ধব ও শুভাকাঙ্খি রেখে গেছেন।
হাজী আব্দুল মালেকের বাড়ি শরীয়তপুরের নড়িয়া উপজেলার রাজনগর ইউনিয়নের পুনাই সরদারের কান্দি ক্রোকির চর গ্রামে। শনিবার (৩১ আগষ্ট) বাদ আছর জানাজা নামাজ শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়। তার জানাজা নামাজ ও দাফনে অংশ নেন শরীয়তপুর-১ আসনের সংসদ্য ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় নেতা ইকবাল হোসেন অপু। এ সময় তিনি ফুল দিয়ে মরহুমের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এছাড়া জাজিরা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি হাজী হাচান আলী রাড়ী, সাধারণ সম্পাদক হাসানুজ্জামান খোকন, নড়িয়া পৌরসভার মেয়র শহিদুল ইসলাম বাবু রাড়ী, নড়িয়া উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুল ওহাব বেপারী, ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের প্রফেসর শাহিন খান, জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি ও জেলা আওয়ামী লীগ নেতা পিপি এ্যাড. মির্জা হজরত আলী, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপকমিটির সহসম্পাদক মেহেদী জামিল, সদস্য আক্তারুজ্জামান জুয়েল, রাজনগর ইউপি চেয়ারম্যান জাকির হোসেন গাজি, সাবেক চেয়ারম্যান আলী উজ্জামান মীর মালত, রাজনগর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি দাদন মীর বহর, সাধারণ সম্পাদক মজিবর মেলকার, মোক্তাগারের চর ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ফখরুদ্দিন মুন্সী, রাজনগর ইউনিয়ন ছাত্রলীগ সভাপতি স্বপন দেওয়ান, সাধারণ সম্পাদক আতিক নকিব সহ এলাকার সর্বস্তরের ধর্মপ্রাণ মুসল্লি মরহুমের জানাজা নামাজ ও দাফনে অংশগ্রহণ করেন। এছাড়া হাজী আব্দুল মালেকের মৃত্যুর খবর পেয়ে পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক একেএম এনামুল হক শামীম এমপি আনোয়ার খান মর্ডাণ হাসপাতালে তাকে দেখতে যান এবং শোক প্রকাশ করেন।