
শরীয়তপুর সদর উপজেলার চন্দ্রপুর ইউনিয়নে পূর্ব বিরোধের জের ধরে প্রতিপক্ষের হামলায় শিশু নারী বৃদ্ধ সহ ১০ জন গুরুতর আহত হয়েছে। এছাড়া হামলাকারীরা বাড়িঘর ভাঙচুর ও লুটপাট করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
রোববার (৯ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় চন্দ্রপুর ইউনিয়নের কীর্তিনগর গ্রামে এই হামলার ঘটনা ঘটে। আহতদের মধ্যে ৪ বছরের শিশু ফাতিমা, শত বছর বয়সী বৃদ্ধ গফুর মাদবর, হালিম হাওলাদার (৫৬), হাসি বেগম (৫০), সুমাইয়া আক্তার (১৫), আলিমুন বেগম (৫০), রোকসানা বেগম (৪০) ও দ্বীন ইসলামকে (২০) গুরুতর অবস্থায় শরীয়তপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এদের মধ্যে শিশু ফাতিমা সহ চার জনের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাদেরকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে।
আহতরা অভিযোগ করে বলেন, পূর্ব বিরোধের জের ধরে একই এলাকার রাজ্জাক হাওলাদার ও তার ছেলে রাজিব হাওলাদার, খলিল হাওলাদারের ছেলে মিঠুন হাওলাদার ও মুন্না হাওলাদার, হোসেন ঢালির ছেলে জহির উদ্দিন, ইব্রাহিম ও ইমরান, হালান হাওলাদার এবং তার ছেলে রাজন ও রাকিব, দেলু মোল্লার ছেলে আসিফ সহ ২০/২৫ জন দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে অতর্কিত হামলা চালায়। এতে শিশু মহিলা ও বৃদ্ধসহ কমপক্ষে ১০ জন আহত হয়।
এসময় হামলাকারীরা বাড়িঘর ভাঙচুর, টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার সহ মালামাল লুটপাট করে। এ বিষয়ে বক্তব্য জানার জন্য অভিযুক্তদের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাদের পাওয়া যায়নি।
পালং মডেল থানার পার্বত্য কর্মকর্তা আক্তার হোসেন বলেন, কীর্তিনগরে হামলার ঘটনায় মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
শনি | রবি | সোম | মঙ্গল | বুধ | বৃহ | শুক্র |
---|---|---|---|---|---|---|
১ | ২ | ৩ | ৪ | |||
৫ | ৬ | ৭ | ৮ | ৯ | ১০ | ১১ |
১২ | ১৩ | ১৪ | ১৫ | ১৬ | ১৭ | ১৮ |
১৯ | ২০ | ২১ | ২২ | ২৩ | ২৪ | ২৫ |
২৬ | ২৭ | ২৮ | ২৯ | ৩০ | ৩১ |