
শরীয়তপুর জেলা কারাগার পরিদর্শণ শেষে ঢাকা বিভাগের কারা উপ-মহাপরিদর্শক মোহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম বলেন, এই কারাগারে কয়েদির ধারণ ক্ষমতা ২০০ জন। কিন্তু প্রতিবছর সরকারি নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে জেলেরা মা ইলিশ ও ঝাটকা ধরে। অভিযানে আটক হওয়া দন্ডপ্রাপ্ত জেলেদের আটক করে শরীয়তপুর কারাগারে আনা হয়। এ বছরও এক হাজার ১০৫ জন জেলে এ কারাগারে আনা হয়েছে। তবে জেলেরা সর্বচ্চ দুই মাস থাকে। তাদের কথা চিন্তা করে আইজিপি পিজন এক্সট্রা একটি টিনসেট ভবন তৈরি করেন। আর একটা বহুতল ভবন করবেন। তাহলেই সমস্যা সমাধান হবে বলে আসা করি।
বুধবার (৩১ অক্টোবর) সন্ধ্যা ৬টার দিকে জেল সুপারের কক্ষে বসে এসব কথা বলেন। এর আগে জেলা কারাগার চত্বরে কারা কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সাথে দরবার করেন তিনি।
এ সময় শরীয়তপুর জেলা কারাগারের জেল সুপার মো. মাহাবুর রহমান শেখ, জেলার এনামুল কবির প্রমূখ উপস্থিত ছিলেন।
শনি | রবি | সোম | মঙ্গল | বুধ | বৃহ | শুক্র |
---|---|---|---|---|---|---|
১ | ২ | ৩ | ৪ | |||
৫ | ৬ | ৭ | ৮ | ৯ | ১০ | ১১ |
১২ | ১৩ | ১৪ | ১৫ | ১৬ | ১৭ | ১৮ |
১৯ | ২০ | ২১ | ২২ | ২৩ | ২৪ | ২৫ |
২৬ | ২৭ | ২৮ | ২৯ | ৩০ | ৩১ |