
শরীয়তপুর পৌরসভা নির্বাচনে ফলাফল পরিবর্তন ও কারচুপির প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেছেন আসন (৩)৭,৮,৯ মহিলা কাউন্সিলর পদ প্রার্থী পান্না খান। বৃহস্পতিবার (১১ ফেব্রুয়ারি) বেলা ১১ টার সময় শরীয়াতপুর এস আই আইটি কার্যালয়ে এই সংবাদ সম্মেলন করেন।
সংবাদ সম্মেলনে পান্না খান বলেন, গত ১৬ জানুয়ারি শরীয়তপুর পৌরসভা নির্বাচনে আসন (৩) ৭,৮,৯ মহিলা কাউন্সিলর পদ প্রার্থী ছিলাম। আমার প্রতীক ছিলো চশমা। ১৬ জানুয়ারির নির্বাচনে ভোট কারচুপির মাধ্যমে আমার বিজয় ছিনিয়ে নেওয়া হয়। ইমু আক্তারের সন্ত্রাসী বাহিনী দ্বারা আমার এজেন্টদের ভোট কেন্দ্র থেকে বের করে দেওয়া হয়। কেন্দ্র থেকে আমার নির্বাচনী এজেন্টদের কোন ফলাফল নোট দেওয়া হয়নি। জেলা নির্বাচন অফিস থেকে নির্বাচন কর্মকর্তা প্রথমে আমাকে ২৬৭৪ ভোটে বিজয়ী ঘোষনা করে, আমার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হিসাবে জবা ফুল প্রতীকের ইমু আক্তারকে ১৭৯৩ ভোট পেয়েছে বলে ঘোষনা দেন। পরবর্তী সময়ে ইমু আক্তারের প্রভাবশালী লোক দ্বারা আমার বিজয় ঘোষনাকে জোর পূর্বক ভাবে পরিবর্তন করে ইমু আক্তারকে বিজয়ী ঘোষনা করা হয়। তাৎক্ষণিক আমি জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কাছে নির্বাচনের ফলাফল শীট চাই কিন্তু কোন অবস্থাতে তিনি আমাকে ফলাফল শীট দেন নাই। পরবর্তী সময়ে তিনি আমাকে এবং আমার লোকজনকে অফিস থেকে বের করে দেন। এই ঘটনার প্রমাণ স্বরুপ ভিডিও ফুটেজ উপস্থিত সাংবাদিকদের কাছে সংরক্ষিত আছে।
আমি আমার বিজয় ফিরে পেতে চাই। আপনারা জাতির বিবেক এবং কলম সৈনিক। আপনাদের লেখনী গণতন্ত্র সুসংগঠিত করে। ভোট ও ফলাফল চুরি ঠেকাতে অগ্রণি ভূমিকা রাখতে পারে। আপনাদের লেখনীর মাধ্যমে আমার এই প্রতিবাদ ও বিজয় যাতে ফিরে পাই তার জন্য সহযোগীতা করুন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নজরে আসুক।
শনি | রবি | সোম | মঙ্গল | বুধ | বৃহ | শুক্র |
---|---|---|---|---|---|---|
১ | ২ | ৩ | ৪ | |||
৫ | ৬ | ৭ | ৮ | ৯ | ১০ | ১১ |
১২ | ১৩ | ১৪ | ১৫ | ১৬ | ১৭ | ১৮ |
১৯ | ২০ | ২১ | ২২ | ২৩ | ২৪ | ২৫ |
২৬ | ২৭ | ২৮ | ২৯ | ৩০ | ৩১ |