
ভেদরগঞ্জ উপজেলার সখিপুর ইউনিয়নে একটি পুরাতন ব্রিজ ভেঙে ঠিকাদার উধাও হয়েগেছে। তালিক্কা কান্দি গ্রামের খালের ওপর একটি নতুন ব্রিজ নির্মানের টেন্ডার হলেও দীর্ঘ সময় ধরে কোন প্রকার উদ্যোগ নেই এলজিডির কিংবা ঠিকাদারের। এছাড়া পুরাতন ব্রিজ ভাঙলেও করা হয়নি বিকল্প কোন যাতায়েতের পথ। ফলে চরম ভোগান্তিতে পরেছে ঐ ইউনিয়নটির তালিক্কা কান্দি, বাহাউদ্দীন মুন্সীর কান্দি বেপারী কান্দিসহ ৪ গ্রামের কয়েক হাজার বাসিন্দা।
ভেদরগঞ্জ এলজিইডি ও স্থানীয় সুত্রে জানা গেছে সখিপুর ইউনিয়নের তালিক্কা কান্দি গ্রামের খালের উপরের পুরাতন ব্রিজটি দিয়ে প্রতিনিদিন কয়েক হাজার লোক যাতায়েত করে থাকে। কিছুদিন আগে ঐ স্থানে একটি নতুন ব্রিজের উদ্যোগ নেয় এলজিইডি ।
৩৬ মিটার দৈর্ঘ্যের ব্রিজটির ব্যয় ধরা হয় ২ কোটি ৪৯ লাখ টাকা। মেসার্স কেকে এন্টারপ্রাইজ অ্যান্ড মিজান এন্টারপ্রাইজ নামে একটি জয়েন্ট প্রতিষ্ঠান ব্রিজটি নির্মানের দায়িত্ব পায়। আগামী ২০২৩ সালের জুনের মধ্যে ব্রিজ নির্মানের সম্পুর্ন্নের কথা। ইমন নামে এক উপ-ঠিকাদার ওই ব্রিজ সম্পুর্ণের দায়িত্ব নেয়। বর্ষার পুর্ব মুহূর্তে বিকল্প কোন যাতায়েত ব্যবস্থা না করেই পুরাতন ব্রিজটি ভেঙে ফেলেছে ওই উপঠিকাদার। দীর্ঘ সময় পেরিয়ে গেলেও কাজের কোন অগ্রগতি নেই। ফলে চরম ভোগান্তিতে পড়েছে ওই এলাকার ছাত্রছাত্রী শিশু, ব্যবসায়ীসহ স্থানীয় হাজার হাজার মানুষ।
সখিপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান কামরুজ্জামান মানিক সরদার বলেন, আমাদের পক্ষ থেকে ঠিকাদারকে বার বার বলা হয়েছে যাতায়াতের জন্য একটি বিকল্প ব্যবস্থা করতে। আমরা উদ্যোগ নিয়েছি ঠিকাদার যদি যাতায়াতের ব্যবস্থা না করে তবে আমরাই নিজস্ব উদ্যোগে একটি যাতায়েত ব্যবস্থা করব।
এবিষয়ে উপ-ঠিকাদার ইমন এর সাথে মোবাইল ফোনে আলাপ কালে বলেন, কাজ চলমান রয়েছে, আমি এখন ব্যস্ত আছি পরে আপনার সাথে কথা বলবো।
এবিষয়ে ভেদরগঞ্জ উপজেলা এলজিইডি প্রকৌশলী অনুপম চক্রবতী বলেন ঐ কাজের ঠিকাদার কে যাতায়েতের জন্য বিকল্প ব্যবস্থা করতে বলা হয়েছিলো।
শনি | রবি | সোম | মঙ্গল | বুধ | বৃহ | শুক্র |
---|---|---|---|---|---|---|
১ | ২ | ৩ | ৪ | |||
৫ | ৬ | ৭ | ৮ | ৯ | ১০ | ১১ |
১২ | ১৩ | ১৪ | ১৫ | ১৬ | ১৭ | ১৮ |
১৯ | ২০ | ২১ | ২২ | ২৩ | ২৪ | ২৫ |
২৬ | ২৭ | ২৮ | ২৯ | ৩০ | ৩১ |