
শরীয়তপুর জেলার গোসাইরহাট উপজেলার কোদালপুর ইউনিয়ন এর একজন ভদ্র, শিক্ষিত, মার্জিত, ব্যক্তিত্ব, সাদা মনের মানুষ হিসেবে নিজেকে জনগণের কাছে ইতিমধ্যে প্রমাণ করেছেন ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাবেক সাধারন সম্পাদক মোঃ খবির খান। তিনি তার নিজ ইউনিয়নের সকল জনগণের মাঝে ছুটে চলেছেন অত্র এলাকার ছাত্র, যুবক, মুরুব্বীদের সাথে এলাকার সকল ধরনের বিষয় নিয়ে কথা বলছেন। কিভাবে তার অবহেলিত কোদালপুর ইউনিয়নকে একটি আধুনিক মডেল ইউনিয়ন হিসেবে শরীয়তপুর জেলার মধ্যে সত্যিকারের শ্রেষ্টঃ ইউনিয়ন পরিষদ হিসাবে গরে তুলবে বলে জানান।
খবির খান ইউনিয়নের প্রতিটি ওয়ার্ডে গিয়ে বর্তমানে সকল পেশাজীবিদের সাথে নির্বাচনী মতবিনিময় সভা করছেন এর পর তিনি কোদালপুর ইউনিয়নের প্রতিটি গ্রামে গিয়ে তার নির্বাচনী সভা ও মতবিনিময় করবেন বলে জানান তিনি। খবির খান ছিলেন কোদালপুর ইউনিয়ন এর দীর্ঘদিন আওয়ামীলীগের দূসময়ের সাবেক সফল সাধারন সম্পাদক, এখন তার বাকি জিবনটি ইউনিয়নের জনগণের মাঝে বিলিয়ে দিতে চান। এমনকি তিনি বিগত নির্বাচন গুলোতে একাধিক বার প্রার্থী হয়েছিলেন কিন্তু দলীয় মনোনয়ন না পাওয়া তিনি আওয়ামীলীগের নৌকার মাঝি সাথে কাজ করছেন, এবং দলের নিয়ম-নীতির মধ্যে রয়েছেন।
এবার ইউনিয়নের জনগণও তার ডাকে ব্যাপকভাবে সাড়া দিচ্ছেন। তিনি ইতিমধ্যে যেসব এলাকায় মতবিনিময় সভা করছেন, সেই মতবিনিময় সভায় তার প্রমাণ। প্রতিটি মতবিনিময় সভায় এলাকার প্রায় সকল যুবক, মুরুব্বীদের উপস্থিত ব্যাপক লক্ষ্য করা গেছে। তিনি গত ২০ বছর যাবৎ তার কোদালপুর ইউনিয়নের প্রায় সকল ধর্মীয়, খেলাধুলা, বিনোদনসহ সকল ধরনের অনুষ্ঠানে আর্থিক অথবা পরামর্শ দিয়ে সকল ধরনের অনুষ্ঠানে সার্বিকভাবে সহযোগীতা করে আসছেন এমনকি এলাকার কঠিন সমস্যা গুলো দরবার এর মাধ্যমে নিমেসেই শেষ করে থাকেন খবির উদ্দিন খান। তিনি চেয়ারম্যান নির্বাচিত হোক বা না হোক তিনি তার ইউনিয়নের জনগনের ডাকে সব সময় সাড়া দিয়ে সবার পাশে থাকবেন বলে জানান তিনি।
বিশিষ্ট সমাজ সেবক মোঃ খবির খান বৃহস্পতিবার কোদালপুর গালস স্কুল মাঠে এক মতবিনিময় এসব কথা বলেন।
তিনি জনগণের উদ্দ্যোশে আরো বলেন, স্বাধীনতা উত্তর এই পর্যন্ত যারা কোদালপুর ইউনিয়ন পরিষদে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন তাঁরা কিছু না কিছু উন্নয়ন করেছে। কিন্তু আমার বিশ্বাস এখানে আরো অধিকতর যোগ্য ব্যক্তি হলে আরো অনেক বেশি কাজ করে ইউনিয়নটি বাংলাদেশের মধ্যে সুনাম ধন্য ইউনিন পরিষদ হিসাবে গড়ে তোলবো এবং আমাদের যে গরীব অসহায় মানুষগুলো আছে তাদের পাশে দাঁড়ানো যায়। যারা ইতিপূর্বে কোদালপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন, আমি তাদের প্রতি সম্মান রেখেই বলবো, তাঁরা যে কাজ করেনি এ কথাটি সম্পূর্ণ সঠিক নয়। কিন্তু একজন সততার দিপ্ত গতি সম্পূর্ণ এবং কাজ করা ইচ্ছা আছে এ রকম লোক যদি থাকে আমার মনে হয়েছে সে এর চেয়ে আরো অনেক বেশি কাজ ইউনিয়নের জন্য করতে পারে।
আমি আমার কোদালপুর বাসীকে বলতে চাই আপনাদের সমর্থন নিয়ে যদি আল্লাহপাক আমাকে এই চেয়ারে অধিষ্ঠিত করেন তাহলে আমি সাধ্যমত চেষ্টা করবো। যে সমস্ত কথা বলে আপনারা নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি চেয়ারম্যান হোক মেম্বারদের হোক যাকে আপনার খুব একটা ভালো বলেন না, আমার সাধ্যমত চেষ্টা করবো আপনাদের সেই মন মানসিকতাটা পরিবর্তন করার জন্য যাতে আপনারা বলেন যে সৎ যোগ্য সম্পূর্ণ ব্যক্তি যদি চেয়ারম্যান হিসেবে জনপ্রতিনিধি করা যায়। যাকে দিয়ে সামাজিকতা রক্ষা করা যায়, আমি সেই প্রতিশ্রুতি দিতে চাই। কোদালপুর বাসীর উদ্দ্যোশে তিনি আরো বলেন, আমি একজন আওয়ামীলীগের প্রার্থী হিসেবে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন করবো। যারা কোদালপুর ইউনিয়ন পরিষদে নির্বাচনে প্রার্থী আছেন যদি আপনারা মনে হয় (খবির) একজন যোগ্য ব্যক্তি। তাহলে আমাকে আপনারা সমর্থন করবেন। আমি চাই কোদালপুর ইউনিয়নবাসীর উন্নয়ন। যাকে দিয়ে উন্নয়ন করা সম্ভব তাকে আপনারা ভোট দিয়ে জনপ্রতিনিধি বানাবেন। এটা আমার বিশ্বাস আমি খবির খান নিজেকে একজন যোগ্য প্রার্থী মনে করি। প্রিয় কোদালপুর বাসী আপনারা আমার পাশে দাঁড়াবেন, এটা আমার বিশ্বাস। এমনকী জাতীয় বীর আবদুর রাজ্জাক সাহেব এর পুত্র শরীয়তপুর ৩ আসনের সাংসদ সদস্য নাহিম রাজ্জাক এর নির্দেশ মেনে বিগত নির্বচন ইউনিয়ন ও উপজেলা এমনকি সংসদ নির্বাচনে আওয়ামীলীগের পক্ষে কাজ করছি তাই দল আমাকে নিরাশ করবেন না।