
সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী ড্রেজিং করে যে কোন স্থান থেকে মাটি অথবা বালু উত্তোলন করা যাবে না। সরকার ড্রেজার মেশিন দিয়ে মাটি কাঁটা অবৈধ বলার পরেও এখানে দেখা যাচ্ছে পুরোটাই উল্টো হচ্ছে। ভেদরগঞ্জ উপজেলায় প্রায়ই দেখা যায় বিভিন্ন স্থান থেকে অবৈধভাবে প্রভাবশালী কিছু ব্যক্তি সরকারি নদী, খাল বিল ও ঝিল থেকে বালু উত্তোলন করছে।
কিছু সংখক ড্রেজার বন্ধ হলেও ধরাছোয়ার বাহিরে রয়েছে ড্রেজার ব্যবসায়ীর মুল হোতারা। বিভিন্ন সময় মোবাইল কোট করলেও রিতীমত আবার চলছে ড্রেজার গুলো। তাহলে প্রশাসনের বিচার ব্যবস্থা দূর্বল বলে আচঁ পাওয়া যায়। প্রায় সময় উপজেলার সখিপুরে দক্ষিণ তারাবুনিয়া, চরসেনছাস এবং উত্তর তারাবুনিয়ায় এখনো অবৈধভাবেই ড্রেজার চালিয়ে আসছে বলে জানা যায়। এসব স্থানের ড্রেজার মালিকদের নাম হলো সেকান্দর রাড়ী, করিম বাঘা, জয়নাল শেখ, শরীফ প্রধানীয়া, মরনআলী মেম্বার, নিজাম আসামী, হোসেন হাওলাদার, জালাল খান সহ অনেকে। এরা প্রশাসনের চোখ ফাকি দিয়ে দীর্ঘদিন নদী থেকে বালু উত্তোলন করে আসছে। এতে করে এলাকাবাসীর মুখে শোনা যায় নানা অভিযোগ। নদীর তীরে অবস্থিত বসত বাড়ি নিয়ে ঝুঁকির মুখে পড়েছে দরিদ্র পরিবার।
সখিপুর (খ) অঞ্চলের সহকারী তহসিলদার উর্দব বাবু বলেন, নরশিংহপুর ৭নং ওয়ার্ডে মিজান সিকদার ড্রেজার চালায় শুনে আমরা গতকাল তাকে লিখিত নোটিশ করে ড্রেজার বন্ধ করে দেই।
এব্যপারে ভেদরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাব্বির আহমেদ বলেন, উপজেলার কোথাও যদি ড্রেজার চলছে সংবাদ শুনতে পাই আমি তাৎক্ষনিক ভাবে ব্যবস্থা নেই।
শনি | রবি | সোম | মঙ্গল | বুধ | বৃহ | শুক্র |
---|---|---|---|---|---|---|
১ | ২ | ৩ | ৪ | ৫ | ৬ | |
৭ | ৮ | ৯ | ১০ | ১১ | ১২ | ১৩ |
১৪ | ১৫ | ১৬ | ১৭ | ১৮ | ১৯ | ২০ |
২১ | ২২ | ২৩ | ২৪ | ২৫ | ২৬ | ২৭ |
২৮ | ২৯ | ৩০ |