
দুস্কৃতিকারীরা চেয়েছিলো বাংলার সূর্য সন্তান জাতীয় চার নেতা সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দিন আহমেদ, ক্যাপ্টেন মনসুর আলী ও এএইচএম কামরুজ্জামানকে হত্যা করে এই বাংলা থেকে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর নাম চিরতরে মুছে ফেলবে, আওয়ামীলীগের নাম চিরতরে মুছে ফেলবে। কিন্তু তারা তা পারেনি। খুনী মুস্তাক ও জিয়াউর রহমানরা আজ ব্যার্থ হয়েছে। আজকে বাংলাদেশের ষোল কোটি মানুষের হৃদয়ে শ্রদ্ধার সাথে রয়ে গেছে বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চার নেতার নাম। আজ বঙ্গবন্ধু বিহীন বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলায় আলো হাতে আধারের কান্ডারি হয়ে বঙ্গবন্ধু কন্যা মানবতার মা জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ।
শনিবার দুপুরে শরীয়তপুরের নড়িয়া পৌরসভা অডিটরিয়াম হল রুমে উপজেলা মহিলা আ.লীগের উদ্যোগে আয়োজিত জেলা হত্যা দিবসের আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত হয়ে এসব কথা বলেন, বাংলাদেশ আ.লীগ সাংগঠনিক সম্পাদক এ. কে. এম. এনামুল হক শামীম।
বক্তব্য রাখছেন, নড়িয়া পৌর মেয়র মো: শহিদুল ইসলাম বাবু রাড়ী, নড়িয়া উপজেলা আ.লীগের সভানেত্রী রাবেয়া বেগম এর সভাপত্বিতে বিশেষ অতিতি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, নড়িয়া পৌর মেয়র মো: শহিদুল ইসলাম বাবু রাড়ী, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নাজমা আক্তার, জেলা আ.লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক এ্যাড. আবুল কালাম আজাদ, বাংলাদেশ আ.লীগ কেন্দ্রীয় উপ-কমিটির সহ-সম্পাদক মো: জহিরুল ইসলাম সিকদার, ফতেজঙ্গপুর ইউপি. চেয়ারম্যান খন্দকার আলী হোসেন, নড়িয়া উপজেলা আ.লীগের উপদেষ্টা কেদারপুর ইউপি’র সাবেক চেয়ারম্যান মো: ইমাম হোসেন দেওয়ান, জেলা পরিষদের সদস্য মুন্সী এনায়েতুর রহমান, মো: আলী হোসেন কাজী, ডিঙ্গামানিক ইউপি’র প্যানেল চেয়ারম্যান মো: সুমন, নড়িয়া পৌরসভার মহিলা কাউন্সিলর সেলিনা আক্তার, কাউন্সিলর মো: নুরু, ফতেজঙ্গপুর ইউপি সদস্য মো: শওকত হোসেন, কেদারপুর ইউপি সদস্য মো: বিল্লাল হোসেন, ভূমখাড়া ইউপি সদস্য মো: রাসেল হোসেন প্রমুখ।