
শরীয়তপুর-২ (নড়িয়া-সখিপুরে) আসনে আওয়ামী লীগের সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে একেএম ইসমাইল হক গণসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছেন। এছাড়াও তিনি ও তার সমর্থকরা ফেসবুকে এবং রাস্তার মোড়ে মোড়ে বিলবোর্ড, লিফলেট বিতরণ, ব্যানার টানিয়ে প্রচারণা চালাচ্ছেন। তিনি সাবেক আইজিপি একেএম শহীদুল হকের ছোট ভাই। ১৯৮২ সালে কবি নজরুল সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ ছাত্রলীগের সদস্য হওয়ার মধ্য দিয়ে ছাত্রলীগের রাজনীতি শুরু করেন। ২০১১ সালে তিনি ভোজেশ্বর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। ২০১৪ সালে নড়িয়া উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়। এরপর তিনি এলাকায় ব্যাপক উন্নয়ন কর্মকান্ড করেন। এরপূর্বে তিনি ২০০৩ সালে জেলা আওয়ামী লীগের অর্থবিষয়ক সম্পাদক নির্বাচিত হন। ২০১৬ সালে শরীয়তপুর জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক নির্বাচিত হন। তিনি বিভিন্ন সামাজিক কর্মকান্ডের সঙ্গে জড়িত হন। শরীয়তপুর চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের সভাপতি তিনি।
গত ১৪ অক্টোবর তিনি বিশাল কর্মী বাহিনী নিয়ে মাদারীপুরের কাঠালবাড়ি প্রধানমন্ত্রীর জনসভায় যোগদান করেন। তিনি নড়িয়া প্রকল্পের মাধ্যমে এলাকায় তিনি ব্যাপক উন্নয়সমূলক কাজ করেছেন বলে তার সমর্থকদের দাবি। একেএম ইসমাইল হক বলেন, আমি আগামী নির্বাচনে মনোনয়ন প্রত্যাশী। সরকারের উন্নয়ন কার্যক্রম ও বর্তমান সরকারের সাফল্যের চিত্র জনগণের কাছে তুলে ধরছি। আমি আগামী নির্বাচনে শরীয়তপুর-২ আসনে মনোনয়ন চাই। আমাকে মনোনয়ন দিলে নির্বাচনের জন্য আমি প্রস্তুত। অন্য কাউকে মনোনয়ন দিলেও আমি তার সঙ্গে কাজ করব।